বাংলা নিউজ > ঘরে বাইরে > ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে দুর্গম বরফের ঢালে ‘নির্লজ্জ’ মিছিলে ভারতীয়রা নেই! সেখানে নিষেধাজ্ঞাই যেন আশীর্বাদ
পরবর্তী খবর

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বে দুর্গম বরফের ঢালে ‘নির্লজ্জ’ মিছিলে ভারতীয়রা নেই! সেখানে নিষেধাজ্ঞাই যেন আশীর্বাদ

ভারত-পাকিস্তান দ্বন্দ্বের কারণে বরফের ঢালে ‘নির্লজ্জ’ মিছিলে স্থান পাইনি আমরা

ভারত আর পাকিস্তানের দ্বন্দ্বের কারণে কারাকোরাম চিরকালই ভারতীয়দের নাগালের বাইরে। K2-তেও তাই পৌঁছোতে পারেনি ভারত। এই নিষেধাজ্ঞা কি অভিশাপ নাকি আশীর্বাদ? লিখছেন অনিন্দ্য মুখোপাধ্যায়

কারাকোরামে ওরা কারা?

২০২২সালের ২২ জুলাই, কে-টু-র বুকে এক অভাবনীয় ঘটনা ঘটেছিল।

‘স্যাভেজ মাউন্টেন’ নামে পরিচিত সেই ভয়াল পর্বত— যেখানে এক সময় গুটিকয়েক পর্বতারোহীই পা রাখার সাহস করতেন— সেদিন একদিনেই ১৪৫ জন মানুষকে তার চূড়ায় দাঁড়াতে দেখা গিয়েছিল।

দেখা গিয়েছিল, কে-টু-র সামিটের পথে, বটলনেকের সংকীর্ণ বরফের ঢালে রঙিন জ্যাকেট পরা পর্বতারোহীদের দীর্ঘ সারি। যেন কোনও সিনেমা হলে টিকিটের জন্য ভিড়, কিংবা তারকেশ্বর মন্দিরে বাবার মাথায় জল ঢালার লাইন!

K2-র Bottleneck হল ৮২০০ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত একটি সরু বরফের ঢাল। এর ওপরে ঝুলে থাকা বরফের স্তম্ভ যে কোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে এবং পড়েও। ২০০৮-এ এখানেই ১১ জন মারা গিয়েছিলেন। তবুও, চূড়ায় ওঠার জন্য মানুষ Bottleneck পেরিয়ে যায়। কারণ, পথ এই একটিই।

নেপালে হিমালয়ের বুকে, এভারেস্ট ইত্যাদি আরও কয়েকটি ৮০০০ মিটারের শিখরে, ফি বছর যে ট্রাফিক জ্যাম হয়, তা দেখে মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছেন। তাই কেউ আর খুব একটা অবাক হন না। কিন্তু, কয়েক দশক আগেও, এভারেস্টের শীর্ষে পৌঁছোনো মানেই ছিল অসাধারণ এক অ্যাচিভমেন্ট। আর এখন, মাউন্টেনিয়ারিং ট্যুরিজমের প্রকোপে, সেটা যেন শুধু আর একটা 'লাইকযোগ্য' কনটেন্ট।

কিন্তু কে-টু ছিল আলাদা। কঠিন, বিপজ্জনক, প্রতিকূল—এতদিন পর্যন্ত এটাকে ভাবা হত একদম চূড়ান্ত শৃঙ্গ। এমন একটা জায়গা, যেখানে যেতে গেলে কেবল সাহস থাকলেই হয় না— চাই অভিজ্ঞতা, ঠান্ডা মাথা আর ঝুঁকি বোঝার ক্ষমতা। ঠিকভাবে পা ফেলতে জানাটাই অনেক সময় জীবন বাঁচিয়ে দেয়। কেবল ট্যাঁকের জোরে কে-টু চড়া অসম্ভব ছিল।

আর সেই জায়গাতেই একদিনে ১৪৫ জন পর্বতারোহীর লাইন ধরে ওঠা— তাও Bottleneck-এর মতো ঝুঁকিপূর্ণ পথে! এভারেস্ট না হয় সয়ে গিয়েছে, তাই বলে কে-টু-তে ট্র্যাফিক জ্যাম? সেটা তো ভাবাই যায় না। এই দৃশ্যটাই ছিল আসল বিস্ময়। এটাই ছিল সেই ‘অভাবনীয় ঘটনা’।

যাই হোক, সেদিন কে-টুতে কোনও দুর্ঘটনা ঘটেনি। তবু, অভিজ্ঞ পর্বতারোহীদের মনে ছড়িয়ে পড়েছিল অস্বস্তি আর একরাশ উদ্বেগ। কারণ সকলেই বুঝেছিলেন— এই 'সফলতা' ছিল মূলত আবহাওয়ার দয়ায়, নিছক এক দিনের সৌভাগ্য।

বিশিষ্ট পর্বত বিশ্লেষক অ্যালান আর্নেট একে স্পষ্টভাবে বলেছিলেন: ‘এটা নিছক সৌভাগ্য। আবহাওয়া একটু খারাপ হলেই একদিনে ২০–৩০ জনের মৃত্যু হতে পারত।’

নেটফ্লিক্স খ্যাত নিমস দাইয়ের একটি পোস্ট শেয়ার করে ব্রায়ান হল মন্তব্য করেছিলেন: ‘Mountaineering has become a goal-orientated pursuit where style and ethics have been discarded by using the maximum resources available particularly for the clients, who totally rely on fixed ropes, oxygen and everything prepared and carried by a team of highly organised guides... I view it as (perhaps through outdated eyes), like competing in the Tour de France with an electric bike.’

পর্বতারোহণের ইতিহাসে যাঁর একটু হলেও হাতেখড়ি হয়েছে, বা পর্বতারোহণ সাহিত্য পড়তে গিয়ে যাঁর সঙ্গে এই জগতের সামান্য আলাপ হয়েছে— তাঁরা জানেন, কে-টু ছিল এক সময় পর্বতারোহনের চূড়ান্ত মানদণ্ড। এটা ছিল এমন এক শৃঙ্গ, যেখানে পৌঁছোনো মানে ছিল নিঃসঙ্গ সাধনা, দম, দক্ষতা আর কৌশলের কঠিনতম পরীক্ষা।

কিন্তু ২০২২-এর ২২ জুলাই সেই ধারণাটিকে এক ধাক্কায় মাটিতে এনে ফেলেছিল। গাইড-নির্ভরতা, ভিড় আর 'সামিট সেলফি'-র হইচই মিলে কে-টুও শেষে শিকার হয়েছিল টুরিস্ট মাউন্টেনিয়ারিং-এর। অভিযানের বিশুদ্ধতা অ্যাভালাঞ্চে চাপা পড়ে গিয়েছিল, ইন্সটাগ্রামের হ্যাশট্যাগ জয়ের হাসি হেসেছিল।

কারণ আজকের দিনে, পর্বতারোহণ আর দুর্গম অভিযান নয়— এটা হয়ে গিয়েছে একটা পরিষেবা, একটা অভিজ্ঞতা-পণ্য, যেটা সাজিয়ে বেচা হয়। আর যাঁরা সেসব ‘পণ্য’ প্যাকেজ করে তুলছেন, তাঁদের হাতেই উঠে এসেছে টুরিস্ট মাউন্টেনিয়ারিং-এর স্টিয়ারিং। এই ধরনের পর্বতারোহণ অনেকটাই সাজানো দৃশ্য। সব কিছু আগে থেকে গাইড আর সাপোর্ট টিম ম্যানেজ করে দেয়, দড়ি বাঁধা থাকে, অক্সিজেন রেডি থাকে—ক্লায়েন্ট থুড়ি, পর্বতারোহী শুধু এসে ওঠেন। যেন একরকম শো চলছে, দর্শকদের দেখানোর জন্য। লক্ষ্য একটাই— ‘সামিট হয়েছে’ এই ছবিটা তুলতে হবে। এভারেস্টের এই হাল দেখাই ছিল, এবার কে-টুও বাকি রইল না।

বুঝতেইপারছেন, একজন প্রকৃত পর্বতারোহীর চোখে এটা কেবল দৃষ্টিকটু নয়—কষ্টেরও ছিল।

কিন্তু এই গোটা বিশৃঙ্খলার মাঝে, আমাদের জন্য রয়ে গেল এক বিচিত্র স্বস্তি— কে-টুর বরফের ঢালে সেই নির্লজ্জ মিছিলে আমরা, অর্থাৎ, কোন ভারতীয় ছিলামই না। এভারেস্ট-লোৎসে-তে? ছিলাম, অবশ্যই ছিলাম, বিপুল সংখ্যায় ছিলাম। কিন্তু, কে-টুতে নৈব নৈব চ।

শুনতে অদ্ভুত লাগলেও, এ কোনও একটা বিশেষ পর্বতের প্রতি আমাদের অতিরিক্ত শ্রদ্ধা বা climbing ethics-এর উদাহরণ নয়। এর একমাত্র কারণ—আমাদের সেখানে যাওয়ার যো নেই। তাই ‘কারাকোরামে ওরা কারা’, এই জটায়ুময় প্রশ্নের এক খণ্ড উত্তর হল, ওঁরা আর যাই হোক, ভারতীয় নন।

কে-টু সহ এই অঞ্চলের বেশিরভাগ উচ্চ শৃঙ্গ পড়ে গিলগিট-বাল্টিস্তানে, পাকিস্তানের নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকায়। দীর্ঘদিনের ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত বিরোধ,যুদ্ধ, আর দুই দেশের পারস্পরিক অবিশ্বাস- সবাই মিলে আমাদের প্রাণপণে আটকে রেখেছে। যেতে নাহি দিব! ভিসা নেই, করিডোর নেই, নেই কূটনৈতিক ইচ্ছাশক্তি। ফলে কে-টু, নাংগা পর্বত বা ব্রড পিক আমাদের কাছে হয়ে উঠেছে কেবল দূর থেকে দেখা ছবির মতো। পর্বতারোহী হিসেবে একটা আক্ষেপ হয় বইকি। তবে, এটাও ঠিক যে, সেদিন কে-টুতে সেই অক্ষমতাই আমাদের অজান্তে মুখরক্ষা করেছিল। এ যেন এক নিষিদ্ধ সৌন্দর্য— যেখানে নিষেধাজ্ঞাই আশীর্বাদ।

কেন এমন কথা বলছি? আমরা ভারতীয়রা কি সত্যিই এতটা খারাপ? না, ব্যাপারটা তা নয়। কিন্তু প্রশ্নটা হল— যদি সুযোগ থাকত? যদি কারাকোরামও নেপালের মতো, বা আমাদের দেশের কেদারকাঁটা, স্টক কাঙরি বা সন্দকফুর মতো, সহজলভ্য হত? তাহলে কি এর পরিণতি আর পাঁচটা 'ট্রেকিং মেলা'-র চেয়ে খুব আলাদা হত?

সাম্প্রতিক ইতিহাস চোখে আঙুল দিয়ে দেখাচ্ছে— ভারতীয় হিমালয়ে যেখানেই ‘অ্যাডভেঞ্চার প্যাকেজ’-এর ছোঁয়া লেগেছে, সেখানেই পাহাড়ের নীরবতা, নদীর নির্মলতা, বনভূমির প্রাণ—সবই গিয়েছে হারিয়ে। কাশ্মীর গ্রেট লেকস এখন প্লাস্টিকের ঠোঙা, নিঃসঙ্গতা আর শৌচকর্মের ছড়াছড়িতে বিধ্বস্ত। স্টক কাঙরি-তে এত ভিড় হয়েছে যে স্থানীয়রা নিজেরাই বন্ধ করে দিয়েছেন ট্রেক। কেদারকাঁটা আর সন্দকফুতে চলছে ডিজে পার্টি, ক্যাম্পফায়ারের ধোঁয়া যেন জ্বলন্ত বিবেকের ধ্বংসস্তূপ।

মনে করুন, যদি কারাকোরামের পথ খুলে যেত— তাহলে হয়তো আমরা দেখতে পেতাম 'সামিট সেলফি পয়েন্ট', প্রি-বুকড ভিআইপি রেস্ট জোন, আর হেলিকপ্টারে করে ‘নাঙ্গা পর্বত দর্শন যাত্রা’। টেন্টে থাকা নয়— ওখানে থাকত গ্ল্যাম্পিং ব্যাবস্থা, চার পদের খিচুড়ি আর ইনফ্লুয়েন্সারদের মেটা-রিল। আসলে, আমরা শুধু প্রকৃতিকে জয় করতে চাই না— ব্র্যান্ড বানিয়ে বাজারে ছাড়তে চাই।

তাই, আমাদের মহানুভবতাকিংবা সদিচ্ছায় নয়, কারাকোরাম রক্ষা পেয়েছে আমাদের অক্ষমতায়। হয়তো এটাই ভালো। প্রকৃতিকে ভালোবাসতে আমরা জানি না। শিখিনি কোনও দিন। আমরা জানি কেবল দেবতা বানিয়ে, তার গাল ভরা নাম দিয়ে, মন্ত্র আউড়ে, ভক্ত এবং ভগবানের মধ্যে একটা দ্বিপাক্ষিক চুক্তি লিখে ফেলতে।

তাই, হয়তো আমাদের উচিত, পর্বতকে আবার সেই পুরনো, থুড়ি, ‘সনাতনী’ ভাবে দেখা—উপাসনার বস্তু হিসেবে। আমাদের উচিত সব শৃঙ্গের বেস ক্যাম্পে একটা করে মন্দির বানানো, হাই অল্টিচিউড পোর্টারের বদলে হাই আল্টিচিউড পুরুত নিয়োগ করা, আর চালু করা ‘অমুক শৃঙ্গ দর্শন যাত্রা—VIP পাস সহ’ টাইপের বিশেষ প্যাকেজ!

এতে বিশ্বাস, বাণিজ্য, আমলাতন্ত্র—এধর্ম রাজ্যে সবই অটুট থাকবে। থাকবে না কেবল পর্বতারোহণের অন্তর্নিহিত সাধনার নামে অসভ্য আস্ফালন। এতে হিমবাহের ওপর বাবুদের শেরপা সর্বস্ব দাপাদাপি কমবে। ক্লাইমেট ক্রাইসিস ও সামলানো যাবে। হাই- অল্টিচিউডেও ভারতীয়রা নিজেদের সংস্কারি এলিমেন্টে থাকতে পারবেন। সাপও মরবে, লাঠিও ভাঙবে না।

আর কারাকোরামের সেই পাহাড়গুলি— সেই শীতল, নীরব সত্তাগুলি, আমাদের গর্বোদ্ধত কোলাহল থেকে দূরে থেকে, নিজেদের নীরব গরিমায় অবিচল দাঁড়িয়ে থাকবে। আর আমরা, দুই পক্ষের নাগরিকেরা, সেই নীরব পাহাড়ের ছায়ায় দাঁড়িয়ে থাকব শুধুই অনুমতির অপেক্ষায়, যেমনটা সব সময় থেকেছি—নিজেদেরই ভূখণ্ডে পরবাসী হয়ে।

প্রকৃতিধ্বংসের খেলায় আমরা বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। দেখেও না দেখার খেলায় গোল্ড মেডেল আমাদের বাঁধা। আমাদের সব কিছু সয়ে যায়। কেটু-র মিছিল তো কোন ছার।

(মতামত ব্যক্তিগত)

Latest News

ম্যাচের শেষ বলে দু'বার ক্যাচ ফস্কালেন জেসন হোল্ডার, হতাশাজনক হার নাইট রাইডার্সের 'চুরির গম' কাণ্ড!বাংলাদেশকে নিয়ে চটে লাল ইউক্রেন!EUর কাছে নিষেধাজ্ঞার আর্জি,কেন? দিলজিৎকে কটাক্ষ করে পোস্ট, তারপরই টুইটার অ্যাকাউন্ট ডিলিট গুরু রান্ধওয়ার! ১০০ দিনের কাজে দুর্নীতি, মানলেন প্রধান, পুলিশকে টাকা উদ্ধারের নির্দেশ আদালতের কনকাশন নিয়মের বড় বদল করল ICC, চোট পাওয়া প্লেয়ারকে মাঠের বাইরে থাকতে হবে ৭ দিন প্রথমবারেই বিপত্তি, দিঘায় আটকে গেল রথের চাকা, ভিডিয়ো পোস্ট শুভেন্দুর রুটি খেতে পছন্দ করে না খুদে? এভাবে বানালে দুটোর বদলে চারটে খেতে চাইবে টেনশনের দিন শেষ! ২৯ জুন থেকেই ভাগ্যের চাকা ঘুরবে কর্কট সহ ৩ রাশির, কী কী লাভ? ত্রিফলায় শনিতে ভারী বৃষ্টি ৫ জেলায়, রবিবার থেকে বর্ষণ বাড়বে বাংলার কোথায় কোথায়? আসানসোল-পাটনা স্পেশ্যাল ট্রেন চালু হচ্ছে ১১ জুলাই থেকে, কতদিন চলবে?রইল টাইমটেবিল

Latest nation and world News in Bangla

মীরাটকাণ্ডের পুনরাবৃত্তি লুধিয়ানায়! সেই নীল ড্রামে উদ্ধার যুবকের পচাগলা দেহ ফের শিরোনামে এয়ার ইন্ডিয়া! ব্যাঙ্ককগামী বিমানের ডানায় খড়, ভোগান্তি যাত্রীদের AI দুর্ঘটনার তদন্তে রাষ্ট্রসংঘের তদন্তকারীকে যুক্ত করতে অস্বীকার ভারতের: রিপোর্ট মেঘ ভাঙা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত্যু ৫ জনের, নিখোঁজ বহু মেঘালয় হত্যাকাণ্ডে বড় ধাক্কা! ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে বয়ান দিতে অস্বীকার দুই খুনির মা-মেয়ের ত্রিকোণ প্রেম! জোর করে বিয়ের পরেই খুন স্বামী ২০০০ টাকায় সঙ্গমের মুহূর্ত লাইভ স্ট্রিমিং! পুলিশের ফাঁদে হায়দরাবাদের দম্পতি হিন্দি ভাষা বিতর্কে উদ্ধব-রাজ পুনর্মিলনের ইঙ্গিত মহারাষ্ট্রে SCO-র যৌথ বিবৃতিতে সই করেননি রাজনাথ, কী বলছেন বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্কর? রিল বানাতে গিয়ে মর্মান্তিক পরিণতি! ১৩ তলা থেকে পড়ে মৃত্যু তরুণীর

IPL 2025 News in Bangla

রাজ কুন্দ্রা ব্ল্যাকমেল করছে! আদালতে দাবি রাজস্থান রয়্যালস কর্ণধার গোষ্ঠীর! সামনে নেই T20! তবু কেন টেস্ট সিরিজ শুরুর আগেই ইংল্যান্ডে গেলেন সূর্যকুমার যাদব? আইপিএল ২০২৫-এ সাফল্যের পর ওজন বেড়েছে বৈভব সূর্যবংশীর! কী বললেন রাহুল দ্রাবিড়? আমি Royal Challenge খাই না! RCBকে নিয়ে কর্ণাটকের উপমুখ্যমন্ত্রীর মজাদার মন্তব্য বেঙ্গালুরুতে RCB সমর্থকদের পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যুর ঘটনায় মুখ খুললেন রাহুল দ্রাবিড়! বিক্রি হতে পারে আইপিএল ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন RCB-র ফ্র্যাঞ্চাইজি: রিপোর্ট প্রীতি জিন্টার প্রশ্ন শুনে অবাক রিকি পন্টিং! কী বললেন পঞ্জাব কিংসের হেড স্যার? চিন্নাস্বামী স্টেডিয়ামে ঘটে যাওয়া মর্মান্তিক ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন সুনীল গাভাসকর বিরাট কোহলির জন্য ক্যাপ্টেনের প্রচলিত রীতি ভাঙলেন RCB-র অধিনায়ক রজত পতিদার অধিনায়ক হিসেবে রোহিত-গিলকে চ্যালেঞ্জ দেওয়া শুরু শ্রেয়সের! বলছেন BCCI কর্তারাই

Copyright © 2025 HT Digital Streams Limited. All RightsReserved.