যাদের নিয়োগ করা হয়েছে তাঁদের সকলের তালিকা চেয়ে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। তবে সেই তালিকা জেলাগুলির কাছে রয়েছে কিনা তা নিশ্চিতভাবে বলতে পারছেন না আধিকারিকরা। কারণ, ২০১৪ সালের পরে কোনও জেলাতে নিয়োগের তালিকা টাঙানো হয়নি।
সিবিআই। প্রতীকি ছবি
শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতি তদন্ত করছে সিবিআই। ২০১৪ সালের টেটে প্রাথমিকে নিযুক্ত শিক্ষকদের সকলের মোবাইল নম্বর চেয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআই কেন সকলের মোবাইল নম্বর নিজেদের কাছে রাখতে চাইছে তাই নিয়ে শুরু হয়েছে জোর চর্চা। যদিও একাংশের মতে, এর ফলে ভবিষ্যতে যোগাযোগের সম্ভাবনা রেখে দিতে চাইছে সিবিআই। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের কাছ থেকে সিবিআই যে সমস্ত তথ্য চেয়ে পাঠিয়েছে তার মধ্যে একটি হল মোবাইল নম্বর।
ইতিমধ্যে, নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় বেশ কিছু জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের আধিকারিকদের ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই। তাদের নিয়োগের নথি নিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এরপরে রাজ্যে শিক্ষা দফতরের নির্দেশ জারি করে জেলার আধিকারিকদের তথ্য দিয়ে সিবিআইকে সাহায্য করতে বলা হয়েছে। জলপাইগুড়ি জেলার প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, ‘ এ বিষয়ে তথ্য দিয়ে সিবিআইকে সাহায্য করা হবে। কী পদক্ষেপ করা হবে তা আলোচনা করে আমরা ঠিক করা হবে।’