বাংলা নিউজ > বাংলার মুখ > অন্যান্য জেলা > Teacher Murdered and Genitals Cut: যৌনাঙ্গ কেটে মুখে গুঁজে দেওয়া হল! উদ্ধার হল শিক্ষকের মৃতদেহ, তদন্তে পুলিশ
পরবর্তী খবর
যৌনাঙ্গ কাটা অবস্থায় এক শিক্ষকের মৃতদেহ উদ্ধার হল আলিপুরদুয়ারের জয়গাঁতে। রিপোর্ট অনুযায়ী, শিক্ষকের যৌনাঙ্গ কেটে তা তাঁর মুখে গুঁজে দেওয়া হয়েছিল। মৃত শিক্ষকের নাম শান্তবীর লামা। তিনি সেই এলাকায় একটি বেসরকারি স্কুল চালাতেন। জানা গিয়েছে, শান্তবীর আদতে কালচিনি ব্লকের দলসিংপাড়ার বাসিন্দা ছিলেন। কয়েক বছর আগে তিনি জয়গাঁতে এসে বসবাস শুরু করেন। এখানে একটি প্রাইভেট স্কুল চালাতে শুরু করেন। পাশাপাশি স্থানীয় এক চার্চের সঙ্গেও যুক্ত হন তিনি। (আরও পড়ুন: এবার সরকারি কর্মীদের ন্যূনত বেতন বেড়ে হবে ৫১,৪৫১? বড় দাবি খোদ JCM সচিবের)
আরও পড়ুন: টাকা মিলবে,কিন্তু… রাজ্য সরকারি কর্মীদের বকেয়া DA নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত অর্থ দফতরের
এদিকে শান্তবীরের মৃত্যুর ঘটনায় ৭ জনের বিরুদ্ধে খুনের মামলা দায়ের করেছে তাঁর পরিবার। এদিকে শান্তবীরের দেহ আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল ময়নাতদন্তের জন্যে। রিপোর্ট অনুযায়ী, জয়গাঁর মেচিয়া বস্তির শুকরাজোত এলাকায় একটা বেসরকারি স্কুল চালাতেন শান্তাবীর লামা। শনিবার সকালে নিজের স্কুলের সামনেই রক্তাক্ত দেহ উদ্ধার হয় ওই স্কুল শিক্ষকের। এদিকে কী কারণে তাঁকে খুন, তা এখনও জানা যায়নি। ঘটনার তদন্তে নেমেছেন আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের অধীনে থাকা জয়গাঁ থানা। (আরও পড়ুন: ভারতে প্রথম বুলেট ট্রেন তৈরি করা সংস্থার হাত ধরেই লক্ষ্মীলাভ হবে বাংলার?)
আরও পড়ুন: কেমন দেখতে হতে পারে টিটাগড়ে তৈরি বন্দে ভারত স্লিপার ট্রেন? ভাইরাল ছবি
এদিকে এই ঘটনার বিষয়ে আলিপুরদুয়ার জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, শান্তাবীর লামা নামে এক বেসরকারি স্কুলের শিক্ষকের দেহ উদ্ধার হয়েছে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে তদন্ত শুরু হয়েছে। কী কারণে খুন তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে জয়গাঁ থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক পোলজার ভুটিয়া জানান, খুনের ঘটনায় সাতজনের নামে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পরই মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। এর পাশাপাশি পুলিশ জেরা এবং তদন্ত শুরু করেছে। (আরও পড়ুন: তীব্র গতির বলি TMC বিধায়কের গাড়ি? ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত ২, হাসপাতালে আরও ৩)
আরও পড়ুন: 'বেলডাঙায় বাংলাদেশের কায়দায় হিন্দু নিধন চলছে', মমতাকে তোপ দেগে বিস্ফোরক সুকান্ত
এদিকে রিপোর্টে দাবি করা হয়, শান্তাবীর বিবাহিত হলেও দাম্পত্য বিবাদের জেরে তিনি স্ত্রীর সঙ্গে থাকতেন না। এই আবহে ব্যক্তিগত আক্রোশের কারণে এই খুন হয়েছে কি না, তাও খতিয়ে দেখছে পুলিশ। এই মর্মে বেশ কয়েকজনকে জিজ্ঞাসাবাদও করা হচ্ছে। তবে খুনে জড়িত সন্দেহে এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক করা হয়নি গতকাল পর্যন্ত। এদিকে তদন্তে নেমে পুলিশ জেনেছে যে সেই শিক্ষ মদ এবং জুয়ায় আশক্ত ছিলেন। টাকাপয়সার টানাটানি চলছিল তাঁর। টাকার অভাবে বন্ধক দিতে হয় গাড়ি।