কিছু মানুষের মিষ্টির প্রতি খুব বেশি আকাঙ্ক্ষা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে, তারা অবশ্যই খাবার খাওয়ার পরপরই মিষ্টি খান। কিন্তু আপনি কি জানেন যে এই অভ্যাস শরীরের জন্য খুবই ক্ষতিকর প্রমাণিত হতে পারে? যদি আপনি মিষ্টির মধ্যে কিছু স্বাস্থ্যকর বিকল্প বেছে নেন, তাহলে এটি আপনার শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়। কিন্তু আপনি যদি প্রতিদিন মিষ্টি খেয়ে আপনার আকাঙ্ক্ষা শান্ত করেন, তাহলে এটি অনেক রোগের ঝুঁকি তৈরি করতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে, এই অভ্যাস মোকাবেলা করার জন্য, পুষ্টিবিদ আশিমা আচন্তানি কিছু টিপস দিয়েছেন, যা আপনার জন্য কার্যকর হতে পারে। চিনির আকাঙ্ক্ষা শান্ত করার জন্য বিশেষজ্ঞদের টিপস এবং কৌশলগুলি কী কী?
১) যদি আপনি খাবার খাওয়ার পরপরই বাড়িতে মিষ্টি খুঁজতে থাকেন এবং কিছু না পেলে চিনি খান, তাহলে এখনই এটি করবেন না। পুষ্টিবিদরা বলেন যে খাবার খাওয়ার পরপরই এক চামচ পাতলা মৌরি খান। এটি আপনার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণ করে এবং স্বাভাবিকভাবেই চিনির আকাঙ্ক্ষা কমায়।
২) যদি আপনার খুব বেশি মিষ্টি খেতে ইচ্ছা করে, তাহলে খাওয়ার পরপরই ব্রাশ করুন। এটি করার ফলে টুথপেস্টে উপস্থিত মেন্থল স্বাদ আপনার চিনির কুঁড়ি মেটায় এবং মিষ্টির আকাঙ্ক্ষা তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়।
৩) অনেক সময় আপনি নিশ্চয়ই বিশেষজ্ঞদের কাছ থেকে ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে খাবার শুরু করার পরামর্শ শুনেছেন। কিন্তু পুষ্টিবিদ আশিমা বিশ্বাস করেন যে যদি আপনার মিষ্টির প্রতি খুব বেশি আকাঙ্ক্ষা থাকে, তাহলে প্রোটিন এবং ফ্যাট সমৃদ্ধ খাবার দিয়ে আপনার খাবার শুরু করুন। এতে করে মিষ্টির প্রতি আকাঙ্ক্ষা শেষ হয়ে যাবে।
৪) খাওয়ার পর ৫ থেকে ১০ মিনিট হাঁটলে আপনার রক্তে শর্করার মাত্রা স্থিতিশীল হবে এবং আকাঙ্ক্ষাও অদৃশ্য হয়ে যাবে। বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন যে এই টিপস এবং কৌশলগুলি অনুসরণ করার পরে, আপনার চিনির আকাঙ্ক্ষা সম্পূর্ণরূপে অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে।
পাঠকদের প্রতি: প্রতিবেদনটি প্রাথমিক ভাবে অন্য ভাষায় প্রকাশিত। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির মাধ্যমে এটির বাংলা তরজমা করা হয়েছে। HT বাংলার তরফে চেষ্টা করা হয়েছে, বিষয়টির গুরুত্ব অনুযায়ী নির্ভুল ভাবে পরিবেশন করার। এর পরেও ভাষান্তরের ত্রুটি থাকলে, তা ক্ষমার্হ এবং পাঠকের মার্জনা প্রার্থনীয়।