বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > Medicine QR Code: যে ওষুধ খাচ্ছেন সেটি জাল নয় তো? এবার নিশ্চিন্ত হতে পারেন, ৩০০ ওষুধে বসছে QR কোড
পরবর্তী খবর
Medicine QR Code: যে ওষুধ খাচ্ছেন সেটি জাল নয় তো? এবার নিশ্চিন্ত হতে পারেন, ৩০০ ওষুধে বসছে QR কোড
1 মিনিটে পড়ুন Updated: 06 Aug 2023, 04:01 PM ISTSuman Roy
Medicine QR Code: ওষুধের জাল রুখতে সরকারের তরফে বড় সিদ্ধান্ত। ৩০০টি বহুল ব্যবহৃত ওষুধের প্য়াকেটে রাখতে হবে QR Code। জানালো হল তেমনই।
ওষুধের জাল রুখতে নতুন উদ্যোগ।
নকল ওষুধ ঠেকাতে বড় সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ৩০০টি ওষুধের প্যাকেজে QR কোড রাখতে হবে। এমনই সিদ্ধান্ত নেওয়া হল সরকারের তরফে। এই ওষুধগুলির মধ্যে রয়েছে ব্যথা, জ্বর, ডায়াবিটিস, গর্ভনিরোধক, ভিটামিন সাপ্লিমেন্ট, থাইরয়েডের ওষুধের মতো অতি ব্যবহৃত বেশ কয়েকটি ওষুধ। জাল ওষুধের ব্যবসা আটকানো এবং ক্রেতার কাছে সম্পূর্ণ তথ্য সরবরাহের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ— এমনই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। ১ অগস্ট থেকে এই নিয়ম কার্যকর হয়েছে।
সরকার এই নিয়ম আনার জন্য ওষুধ এবং প্রসাধনী আইন, ১৯৪০ সংশোধন করেছে। এর অধীনে, ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থাগুলির জন্য ওষুধগুলিতে QR কোড লাগানো বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। ওষুধের ওপর যে কোডটি রাখা হবে, সবার আগে সেটিতে একটি ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন কোড থাকবে। এতে কোম্পানিগুলোকে ওষুধের নাম ও জেনেরিক নাম উল্লেখ করতে হবে। ব্র্যান্ড এবং প্রস্তুতকারকের তথ্য দিতে হবে। যে ব্যাচে সেই নির্দিষ্ট প্যাকেটটি তৈরি, তার ব্যাচ নম্বরও দিতে হবে। উৎপাদন এবং মেয়াদ শেষের তারিখ দিতে হবে এবং লাইসেন্সের তথ্যও দিতে হবে।
নকল, নিম্নমানের বা নিম্নমানের API থেকে তৈরি ওষুধ রোগীদের উপকারে আসে না। DTAB অর্থাৎ ড্রাগস টেকনিক্যাল অ্যাডভাইজরি বোর্ড জুন, ২০১৯-এ এই প্রস্তাব অনুমোদন করেছিল। অনেক রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে যে ভারতে তৈরি ওষুধের ২০ শতাংই নকল। সরকারি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৩ শতাংশ ওষুধের মান নিম্নমানের।