প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, সংঘাতের ঘটনার পর শান্তি ও স্থিতাবস্থা ফেরাতে নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে চিনের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন ওই এলাকার ভারতের কমান্ডার। সেইসঙ্গে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াং সেক্টরে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা (ভারত-চিন সীমান্ত) বরাবর একাধিক জায়গা নিয়ে ভিন্ন মত আছে। ওই দুই দেশই নির্দিষ্ট এলাকা পর্যন্ত টহল দেয়। যে রীতি ২০০৬ সাল থেকেই চলে আসছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালের এপ্রিল-মে'তে পূর্ব লাদাখ সীমান্তে সংঘাতে জড়িয়েছিল ভারত এবং চিন। তারপর ১৪ জুন/১৫ জুন গালওয়ান উপত্যকায় সংঘর্ষ হয়েছিল। যে ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল ভারতীয় সেনার ২০ জন জওয়ানের। একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, গালওয়ান সীমান্তে চিনের মৃত্যুর সংখ্যাটা আরও বেশি হয়েছিল। পরবর্তীতে একাধিকবার কূটনৈতিক ও সামরিক পর্যায়ের বৈঠকের পর একাধিক সংঘাতপূর্ণ জায়গা থেকে পিছু হটেছে ভারত এবং চিন। তবে সব জায়গায় এখনও পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়নি।