'তোমরা আমাকে রক্ত দাও, আমি তোমাদের স্বাধীনতা দেব', এমন একটি স্লোগান দিয়েই সে সময় প্রত্যেকে ভারতীয়ের রক্তে উদ্দীপনা জাগিয়ে তুলেছিলেন তিনি। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে আশার আলো জাগিয়েছিলেন তিনি, নিজেই বলেছিলেন 'সর্বদাই কিছু না কিছু আশার আলো থাকে, যা আমাদের জীবন থেকে বিচ্যুত হতে দেয় না।' ২৩ জানুয়ারি, সেই মহাপুরুষের জন্মবার্ষিকী। এই বছর তাঁর ১২৭ তম জন্মদিন। নেতাজির সাহসী ও বীরত্বপূর্ণ জীবনের জন্য এই দিনটিকে বীরত্ব দিবসও বলা হয়।
আরও পড়ুন: (Fat loss tricks: লাফিয়ে কমল ২৮ কেজি, এইভাবে মাংসের ঝোল খেয়েই মেদ ঝরালেন যুবতী)
১৮৯৭ খ্রিস্টাব্দের ২৩ জানুয়ারি, উড়িষ্যার কটকের একটি সচ্ছল বাঙালি পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন সুভাষ। ছোট থেকেই পড়াশোনায় ছিলেন ভালো। ইন্টারমিডিয়েট পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। সিভিল সার্ভিস নিয়ে পড়াশোনার জন্য ইংল্যান্ডে পাড়ি দেন। এই পরীক্ষায়ও চতুর্থ স্থান অধিকার করেন। তবে, তিনি ব্রিটিশদের দাসত্ব মেনে নেননি, তাই চাকরির বদলে বরং দেশকে ইংরেজদের কবল থেকে মুক্ত করতে ভারত মাতার কোলে ফিরে আসেন বসু। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগ দেন। আজাদ হিন্দ ফৌজ, আজাদ হিন্দ সরকার গঠন করেন। জানা যায়, সুভাষ চন্দ্র বসুই প্রথম মহাত্মা গান্ধীকে জাতির পিতা বলে সম্বোধন করেছিলেন।
আরও পড়ুন: (Suntala Sadheko: নেপালি মিষ্টি পদেই পাবেন ভারতীয় স্বাদ! চটপট জেনে নিন কীভাবে বানাবেন সুন্তালে সাধেকো)