সাধারণত অজয় নদের কাছে খয়রাশোলের মুক্তিনগর, পারুলবোনা, চাপলা, রতনপুর, দুবরাজপুর, পলাশডাঙ্গায় বেশ ভালোই আলুচাষ হয়। খয়রাশোল ব্লক কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই এলাকায় প্রতিবছর ৩৮৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়ে থাকে। এই আলুর মধ্যে রয়েছে পোখরাজ এবং জ্যোতি আলু।
আলুর দাম পাচ্ছেন না চাষিরা। (ANI Photo)
এ বছর মাঠ থেকে আলু তোলা শুরু হয়েছে, কিন্তু দাম পাচ্ছেন না আলুচাষিরা। ৪ টাকা কেজি দরে বিক্রি করতে হচ্ছে আলু। ফলে বাজারদর কম থাকায় চাষের খরচ উঠবে কিনা তা নিয়ে আলুচাষিরা সংশয়ের মধ্যে রয়েছেন। এই অবস্থায় চিন্তার মধ্যে রয়েছেন আলু চাষিরা। বীরভূমের খয়রাশলের বিভিন্ন গ্রামের আলুচাষিরা বাজার দর না থাকায় আক্ষেপ করছেন। তার ওপর দাম না মেলায় তাঁরা খুবই চিন্তিত। আলুচাষীদের বক্তব্য, তিন বিঘা জমিতে যেখানে আলু চাষ করতে খরচ হয়েছে ৭৫ হাজার টাকা, সেখানে এ বছর আলুর দাম ৫০ হাজার টাকা উঠবে কিনা তা নিয়ে তাঁরা সংশয়ের মধ্যে রয়েছেন। এ বছর ৫০ কেজি আলুর বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২১০ থেকে ২২০ টাকায়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছেন আলুচাষিরা।
সাধারণত অজয় নদের কাছে খয়রাশোলের মুক্তিনগর, পারুলবোনা, চাপলা, রতনপুর, দুবরাজপুর, পলাশডাঙ্গায় বেশ ভালোই আলু চাষ হয়। খয়রাশোল ব্লক কৃষি দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই এলাকায় প্রতিবছর ৩৮৫ হেক্টর জমিতে আলু চাষ হয়ে থাকে। এই আলুর মধ্যে রয়েছে পোখরাজ এবং জ্যোতি আলু। কিন্তু, এখন আলুর বাজার দর ৪ টাকা কেজি হওয়ায় অনেকে আবার আলু তোলার কাজে হাতই দেননি।