পরবর্তী খবর
মাটি ভর্তি স্যামসাং ভিভো- র Power Bank! ট্রেনে লোক ঠকানো ব্যবসা করতে গিয়ে ধরা পড়লেন ব্যক্তি, দেখুন
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 28 Jun 2024, 02:30 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > টুকিটাকি > মাটি ভর্তি স্যামসাং ভিভো- র Power Bank! ট্রেনে লোক ঠকানো ব্যবসা করতে গিয়ে ধরা পড়লেন ব্যক্তি, দেখুন
Share ট্রেনে বসে সস্তার পাওয়ার ব্যাঙ্ক ভুলেও কিনতে যাবেন না। স্যামসাং, ভিভো-র পাওয়ার ব্যাঙ্ক হলেও বিশ্বাস করা ভুল। এই মোবাইল চার্জ হওয়ার যন্ত্রটি মাটি ভর্তিও হতে পারে। যা বাইরে থেকে বোঝা যায় না। সম্প্রতি, এমনই এক ঘটনা ঘটে গিয়েছে।
ট্রেনে মাটি ভর্তি পাওয়ার ব্যাঙ্ক বিক্রি করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন এক বিক্রেতা। সেই ভিডিয়ো শেয়ার করা হয়েছে এক্স প্ল্যাটফর্মেও। ক্লিপটিতে দেখা গিয়েছে যে ওই বিক্রেতা স্যামসাং এবং ভিভোর মতো ব্র্যান্ডের পাওয়ার ব্যাঙ্ক বিক্রি করছেন। কিন্তু তারপরেই যা হল।
ভাইরাল ভিডিয়োতে কী দেখা গিয়েছে
ভিডিয়োতে, প্ৰথমে বিক্রেতাকে ট্রেনে থাকা এক যাত্রীর কাছে বিভিন্ন পাওয়ার ব্যাঙ্ক দেখাতে করতে দেখা যায়। তিনি লোকটিকে আশ্বস্ত করেছিলেন যে সমস্ত পাওয়ার ব্যাঙ্কগুলি দুর্দান্ত কার্যকরী অবস্থায় রয়েছে। এক বছরের গ্যারান্টি দেওয়া হয়েছে। এই দাবিটি যাচাই করার জন্য, ক্রেতা ওই যাত্রী একটি পাওয়ার ব্যাঙ্ক ব্যবহার করে তাঁর ফোন চার্জ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন এবং এটি পুরোপুরি কাজ করে বলে এক দেখাতেই মনে হয়েছিল। যাইহোক, এরপর কোনওভাবে সন্দেহ জেগেছিল ক্রেতার মনে। তিনি ভালো করে খুঁটিয়ে দেখার জন্য খুলে ফেলেছিলেন এটি। এরপরেই দেখতে পেয়েছিলেন যে পাওয়ার ব্যাঙ্কটি আসলে কাদা দিয়ে ভরা।একবার কাদা দেখানো হলে বিক্রেতার সঙ্গে যাত্রীর একটি উত্তেজিত মুহূর্ত সামনে এসেছিল। স্বাভাবিকভাবেই, দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয়ে গিয়েছিল।
আরও পড়ুন: (International Yoga Day: অবসাদে ভুগছেন? এই যোগাসনগুলি করুন, ফল পাবেন ম্যাজিকের মতো)
নেটিজেনদের প্রতিক্রিয়া
এই ভিডিয়োটি ১৮ জুন শেয়ার করা হয়েছিল। পোস্ট হওয়ার পর থেকে এটি তিন লাখের বেশি ভিউ পেয়েছে। শেয়ারটিতে আরও ৩,০০০ লাইক রয়েছে এবং সেই সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। পোস্টটি অসংখ্য মন্তব্যও সংগ্রহ করেছে। এক ব্যক্তি নিজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে লিখেছেন, আমার সঙ্গে জয়পুর রেলওয়ে স্টেশনে একই ঘটনা ঘটেছে। এই বিক্রেতারা মাটি বা পাথর বসিয়ে বোকা বানিয়ে দেন। আরও একজন এক্স ব্যবহারকারী যোগ করেছেন, উচ্চ কর্তৃপক্ষ ঘুমিয়ে রয়েছে, এবং এই মহান দেশে এটাই ঘটছে। লতা রাঠি নামে অন্য এক্স ব্যবহারকারী আবার দাবি করেছেন, এখনও পর্যন্ত, আমি বুঝতে পারিনি যে এই বিক্রেতারা কীভাবে ট্রেনে প্রবেশ করতে পারেন। তাঁদের সঙ্গে এমন লোকের যোগাযোগ রয়েছে যে তাঁদের কাছে ট্রেনের টিকিট চাইতে এবং টিকিট না থাকলে ট্রেন থেকে সরিয়ে দেওয়ার সাহস করতে পারেন না। সবটা দেখে শুনে চতুর্থ মন্তব্য করেছেন, চুরি করার অদ্ভুত উপায়।
